[9:62]
তোমাদের
সামনে আল্লাহর
কসম খায় যাতে তোমাদের
রাযী করতে পারে। অবশ্য
তারা যদি ঈমানদার
হয়ে থাকে, তবে আল্লাহকে
এবং তাঁর রসূলকে
রাযী করা অত্যন্ত
জরুরী।
[9:63]
তারা
কি একথা জেনে নেয়নি
যে, আল্লাহর
সাথে এবং তাঁর রসূলের
সাথে যে মোকাবেলা
করে তার জন্যে
নির্ধারিত রয়েছে
দোযখ; তাতে সব সময় থাকবে। এটিই হল
মহা-অপমান।
[9:64]
মুনাফেকরা
এ ব্যাপারে ভয়
করে যে, মুসলমানদের উপর
না এমন কোন সূরা
নাযিল হয়, যাতে তাদের
অন্তরের গোপন
বিষয় অবহিত করা
হবে। সুতরাং আপনি বলে
দিন, ঠাট্টা-বিদ্রপ
করতে থাক; আল্লাহ
তা অবশ্যই প্রকাশ
করবেন যার ব্যাপারে
তোমরা ভয় করছ।
[9:65]
আর যদি
তুমি তাদের কাছে
জিজ্ঞেস কর, তবে তারা
বলবে, আমরা
তো কথার কথা বলছিলাম
এবং কৌতুক করছিলাম। আপনি বলুন, তোমরা
কি আল্লাহর সাথে, তাঁর হুকুম
আহকামের সাথে এবং
তাঁর রসূলের সাথে
ঠাট্টা করছিলে?
[9:66]
ছলনা
কর না, তোমরা
যে কাফের হয়ে গেছ
ঈমান প্রকাশ করার পর। তোমাদের
মধ্যে কোন কোন
লোককে যদি আমি
ক্ষমা করে দেইও, তবে অবশ্য কিছু লোককে
আযাবও দেব। কারণ, তারা ছিল
গোনাহগার।
[9:67]
মুনাফেক
নর-নারী সবারই
গতিবিধি একরকম; শিখায়
মন্দ কথা, ভাল কথা থেকে
বারণ করে এবং নিজ
মুঠো বন্ধ রাখে। আল্লাহকে
ভুলে গেছে তার, কাজেই
তিনিও তাদের ভূলে
গেছেন নিঃসন্দেহে
মুনাফেকরাই নাফরমান।
[9:68]
ওয়াদা
করেছেন আল্লাহ, মুনাফেক
পুরুষ ও মুনাফেক নারীদের
এবং কাফেরদের জন্যে
দোযখের আগুনের-তাতে
পড়ে থাকবে সর্বদা। সেটাই
তাদের জন্যে যথেষ্ট। আর আল্লাহ
তাদের প্রতি অভিসম্পাত
করেছেন এবং তাদের
জন্যে রয়েছে স্থায়ী
আযাব।