[9:112]
তারা
তওবাকারী, এবাদতকারী, শোকরগোযার, (দুনিয়ার সাথে)
সম্পর্কচ্ছেদকারী, রুকু ও
সিজদা আদায়কারী, সৎকাজের
আদেশ দানকারী ও
মন্দ কাজ থেকে নিবৃতকারী
এবং আল্লাহর দেওয়া
সীমাসমূহের হেফাযতকারী। বস্তুতঃ
সুসংবাদ দাও ঈমানদারদেরকে।
[9:113]
নবী ও
মুমিনের উচিত নয়
মুশরেকদের মাগফেরাত
কামনা করে, যদিও তারা
আত্নীয় হোক একথা
সুস্পষ্ট হওয়ার
পর যে তারা দোযখী।
[9:114]
আর ইব্রাহীম
কর্তৃক স্বীয় পিতার
মাগফেরাত কামনা
ছিল কেবল সেই প্রতিশ্রুতির
কারণে, যা তিনি তার সাথে
করেছিলেন। অতঃপর
যখন তাঁর কাছে একথা প্রকাশ
পেল যে, সে আল্লাহর শত্রু
তখন তার সাথে সম্পর্ক
ছিন্ন করে নিলেন। নিঃসন্দেহে
ইব্রাহীম ছিলেন
বড় কোমল হৃদয়, সহনশীল।
[9:115]
আর আল্লাহ
কোন জাতিকে হেদায়েত
করার পর পথভ্রষ্ট
করেন না যতক্ষণ
না তাদের জন্য
পরিষ্কারভাবে
বলে দেন সেসব বিষয়
যা থেকে তাদের
বেঁচে থাকা দরকার। নিঃসন্দেহে
আল্লাহ সব বিষয়ে
ওয়াকেফহাল।
[9:116]
নিশ্চয়
আল্লাহরই জন্য
আসমানসমূহ ও যমীনের
সাম্রাজ্য। তিনিই
জিন্দা করেন ও
মৃত্যু ঘটান, আর আল্লাহ
ব্যতীত তোমাদের
জন্য কোন সহায়ও নেই, কোন সাহায্যকারীও
নেই।
[9:117]
আল্লাহ
দয়াশীল নবীর প্রতি
এবং মুহাজির ও
আনসারদের প্রতি, যারা কঠিন
মহূর্তে নবীর সঙ্গে
ছিল, যখন তাদের
এক দলের অন্তর
ফিরে যাওয়ার উপক্রম
হয়েছিল। অতঃপর
তিনি দয়াপরবশ হন
তাদের প্রতি। নিঃসন্দেহে
তিনি তাদের প্রতি দয়াশীল
ও করুনাময়।