[15:32]
আল্লাহ
বললেনঃ হে ইবলিস, তোমার
কি হলো যে তুমি সেজদাকারীদের
অন্তর্ভূক্ত হতে
স্বীকৃত হলে না?
[15:33]
বললঃ
আমি এমন নই যে, একজন মানবকে
সেজদা করব, যাকে আপনি পচা
কর্দম থেকে তৈরী
ঠনঠনে বিশুষ্ক
মাটি দ্বারা সৃষ্টি
করেছেন।
[15:34]
আল্লাহ
বললেনঃ তবে তুমি
এখান থেকে বের
হয়ে যাও। তুমি বিতাড়িত।
[15:35]
এবং তোমার
প্রতি ন্যায় বিচারের
দিন পর্যন্ত অভিসম্পাত।
[15:32]
আল্লাহ
বললেনঃ হে ইবলিস, তোমার
কি হলো যে তুমি সেজদাকারীদের
অন্তর্ভূক্ত হতে
স্বীকৃত হলে না?
[15:33]
বললঃ
আমি এমন নই যে, একজন মানবকে
সেজদা করব, যাকে আপনি পচা
কর্দম থেকে তৈরী
ঠনঠনে বিশুষ্ক
মাটি দ্বারা সৃষ্টি
করেছেন।
[15:34]
আল্লাহ
বললেনঃ তবে তুমি
এখান থেকে বের
হয়ে যাও। তুমি বিতাড়িত।
[15:35]
এবং তোমার
প্রতি ন্যায় বিচারের
দিন পর্যন্ত অভিসম্পাত।
[15:36]
সে বললঃ
হে আমার পালনকর্তা, আপনি আমাকে
পুনরুত্থান দিবস পর্যন্ত
অবকাশ দিন।
[15:37]
আল্লাহ
বললেনঃ তোমাকে
অবকাশ দেয়া হল।
[15:38]
সেই অবধারিত
সময় উপস্থিত হওয়ার
দিন পর্যন্ত।
[15:39]
সে বললঃ
হে আমার পলনকর্তা, আপনি যেমন
আমাকে পথ ভ্রষ্ট করেছেন, আমিও তাদের
সবাইকে পৃথিবীতে
নানা সৌন্দর্যে
আকৃষ্ট করব এবং
তাদের সবাইকে পথ
ভ্রষ্ঠ করে দেব।
[15:40]
আপনার
মনোনীত বান্দাদের
ব্যতীত।
[15:41]
আল্লাহ
বললেনঃ এটা আমা
পর্যন্ত সোজা
পথ।
[15:42]
যারা
আমার বান্দা, তাদের
উপর তোমার কোন
ক্ষমতা নেই; কিন্তু
পথভ্রান্তদের
মধ্য থেকে যারা
তোমার পথে চলে।
[15:43]
তাদের
সবার নির্ধারিত
স্থান হচ্ছে জাহান্নাম।
[15:44]
এর সাতটি
দরজা আছে। প্রত্যেক
দরজার জন্যে এক
একটি পৃথক দল আছে।
[15:45]
নিশ্চয়
খোদাভীরুরা বাগান
ও নির্ঝরিনীসহূহে
থাকবে।
[15:46]
বলা হবেঃ
এগুলোতে নিরাপত্তা
ও শান্তি সহকরে
প্রবেশ কর।
[15:47]
তাদের
অন্তরে যে ক্রোধ
ছিল, আমি তা
দূর করে দেব। তারা ভাই
ভাইয়ের মত সামনা-সামনি
আসনে বসবে।
[15:48]
সেখানে
তাদের মোটেই কষ্ট
হবে না এবং তারা
সেখান থেকে বহিস্কৃত
হবে না।
[15:49]
আপনি
আমার বান্দাদেরকে
জানিয়ে দিন যে, আমি অত্যন্ত ক্ষমাশীল
দয়ালু।
[15:50]
এবং ইহাও
যে, আমার শাস্তিই
যন্ত্রনাদায়ক
শাস্তি।
[15:51]
আপনি
তাদেরকে ইব্রাহীমের
মেহমানদের অবস্থা
শুনিয়ে দিন।
[15:32]
আল্লাহ
বললেনঃ হে ইবলিস, তোমার
কি হলো যে তুমি সেজদাকারীদের
অন্তর্ভূক্ত হতে
স্বীকৃত হলে না?
[15:33]
বললঃ
আমি এমন নই যে, একজন মানবকে
সেজদা করব, যাকে আপনি পচা
কর্দম থেকে তৈরী
ঠনঠনে বিশুষ্ক
মাটি দ্বারা সৃষ্টি
করেছেন।
[15:34]
আল্লাহ
বললেনঃ তবে তুমি
এখান থেকে বের
হয়ে যাও। তুমি বিতাড়িত।
[15:35]
এবং তোমার
প্রতি ন্যায় বিচারের
দিন পর্যন্ত অভিসম্পাত।
[15:36]
সে বললঃ
হে আমার পালনকর্তা, আপনি আমাকে
পুনরুত্থান দিবস পর্যন্ত
অবকাশ দিন।
[15:37]
আল্লাহ
বললেনঃ তোমাকে
অবকাশ দেয়া হল।
[15:38]
সেই অবধারিত
সময় উপস্থিত হওয়ার
দিন পর্যন্ত।
[15:39]
সে বললঃ
হে আমার পলনকর্তা, আপনি যেমন
আমাকে পথ ভ্রষ্ট করেছেন, আমিও তাদের
সবাইকে পৃথিবীতে
নানা সৌন্দর্যে
আকৃষ্ট করব এবং
তাদের সবাইকে পথ
ভ্রষ্ঠ করে দেব।
[15:40]
আপনার
মনোনীত বান্দাদের
ব্যতীত।
[15:41]
আল্লাহ
বললেনঃ এটা আমা
পর্যন্ত সোজা
পথ।
[15:42]
যারা
আমার বান্দা, তাদের
উপর তোমার কোন
ক্ষমতা নেই; কিন্তু
পথভ্রান্তদের
মধ্য থেকে যারা
তোমার পথে চলে।
[15:43]
তাদের
সবার নির্ধারিত
স্থান হচ্ছে জাহান্নাম।
[15:44]
এর সাতটি
দরজা আছে। প্রত্যেক
দরজার জন্যে এক
একটি পৃথক দল আছে।
[15:45]
নিশ্চয়
খোদাভীরুরা বাগান
ও নির্ঝরিনীসহূহে
থাকবে।
[15:46]
বলা হবেঃ
এগুলোতে নিরাপত্তা
ও শান্তি সহকরে
প্রবেশ কর।
[15:47]
তাদের
অন্তরে যে ক্রোধ
ছিল, আমি তা
দূর করে দেব। তারা ভাই
ভাইয়ের মত সামনা-সামনি
আসনে বসবে।
[15:48]
সেখানে
তাদের মোটেই কষ্ট
হবে না এবং তারা
সেখান থেকে বহিস্কৃত
হবে না।
[15:49]
আপনি
আমার বান্দাদেরকে
জানিয়ে দিন যে, আমি অত্যন্ত ক্ষমাশীল
দয়ালু।
[15:50]
এবং ইহাও
যে, আমার শাস্তিই
যন্ত্রনাদায়ক
শাস্তি।
[15:51]
আপনি
তাদেরকে ইব্রাহীমের
মেহমানদের অবস্থা
শুনিয়ে দিন।