[26:137]
এসব কথাবার্তা
পূর্ববর্তী লোকদের
অভ্যাস বৈ নয়।
[26:138]
আমরা
শাস্তিপ্রাপ্ত
হব না।
[26:139]
অতএব, তারা তাঁকে
মিথ্যাবাদী বলতে
লাগল এবং আমি তাদেরকে
নিপাত করে দিলাম। এতে অবশ্যই
নিদর্শন আছে; কিন্তু
তাদের অধিকাংশই বিশ্বাসী
নয়।
[26:140]
এবং আপনার
পালনকর্তা, তিনি তো
প্রবল পরাক্রমশালী, পরম দয়ালু।
[26:141]
সামুদ
সম্প্রদায় পয়গম্বরগণকে
মিথ্যাবাদী বলেছে।
[26:142]
যখন তাদের
ভাই সালেহ, তাদেরকে
বললেন, তোমরা কি ভয় কর না?
[26:143]
আমি তোমাদের
বিশ্বস্ত পয়গম্বর।
[26:144]
অতএব, আল্লাহকে
ভয় কর এবং আমার
আনুগত্য কর।
[26:145]
আমি এর
জন্যে তোমাদের
কাছে কোন প্রতিদান
চাই না। আমার প্রতিদান
তো বিশ্ব-পালনকর্তাই
দেবেন।
[26:146]
তোমাদেরকে
কি এ জগতের ভোগ-বিলাসের
মধ্যে নিরাপদে রেখে দেয়া
হবে?
[26:147]
উদ্যানসমূহের
মধ্যে এবং ঝরণাসমূহের
মধ্যে ?
[26:148]
শস্যক্ষেত্রের
মধ্যে এবং মঞ্জুরিত
খেজুর বাগানের মধ্যে
?
[26:149]
তোমরা
পাহাড় কেটে জাঁক
জমকের গৃহ নির্মাণ
করছ।
[26:150]
সুতরাং
তোমরা আল্লাহকে
ভয় কর এবং আমার
অনুগত্য কর।
[26:151]
এবং সীমালংঘনকারীদের
আদেশ মান্য কর
না;
[26:152]
যারা
পৃথিবীতে অনর্থ
সৃষ্টি করে এবং
শান্তি স্থাপন করে না;
[26:153]
তারা
বলল, তুমি তো
জাদুগ্রস্থুরেদ
একজন।
[26:154]
তুমি
তো আমাদের মতই
একজন মানুষ বৈ
নও।
সুতরাং
যদি তুমি সত্যবাদী
হও, তবে কোন
নিদর্শন উপস্থিত
কর।
[26:155]
সালেহ
বললেন এই উষ্ট্রী, এর জন্যে
আছে পানি পানের পালা এবং
তোমাদের জন্যে
আছে পানি পানের
পালা নির্দিষ্ট
এক-এক দিনের।
[26:156]
তোমরা
একে কোন কষ্ট
দিও না। তাহলে তোমাদেরকে মহাদিবসের
আযাব পাকড়াও করবে।
[26:157]
তারা
তাকে বধ করল ফলে, তারা অনুতপ্ত
হয়ে গেল।
[26:158]
এরপর
আযাব তাদেরকে পাকড়াও
করল। নিশ্চয়
এতে নিদর্শন আছে। কিন্তু
তাদের অধিকাংশই
বিশ্বাসী নয়।
[26:159]
আপনার
পালনকর্তা প্রবল
পরাক্রমশালী, পরম দয়ালু।