[68:16]
আমি তার
নাসিকা দাগিয়ে
দিব।
[68:17]
আমি তাদেরকে
পরীক্ষা করেছি, যেমন পরীক্ষা
করেছি উদ্যানওয়ালাদের, যখন তারা
শপথ করেছিল যে, সকালে
বাগানের ফল আহরণ
করবে,
[68:18]
ইনশাআল্লাহ
না বলে।
[68:19]
অতঃপর
আপনার পালনকর্তার
পক্ষ থেকে বাগানে
এক বিপদ এসে পতিত হলো। যখন তারা
নিদ্রিত ছিল।
[68:20]
ফলে সকাল
পর্যন্ত হয়ে গেল
ছিন্নবিচ্ছিন্ন
তৃণসম।
[68:21]
সকালে
তারা একে অপরকে
ডেকে বলল,
[68:22]
তোমরা
যদি ফল আহরণ করতে
চাও, তবে সকাল
সকাল ক্ষেতে চল।
[68:23]
অতঃপর
তারা চলল ফিসফিস
করে কথা বলতে বলতে,
[68:24]
অদ্য
যেন কোন মিসকীন
ব্যক্তি তোমাদের
কাছে বাগানে প্রবেশ
করতে না পারে।
[68:25]
তারা
সকালে লাফিয়ে লাফিয়ে
সজোরে রওয়ানা
হল।
[68:26]
অতঃপর
যখন তারা বাগান
দেখল, তখন
বললঃ আমরা তো
পথ ভূলে গেছি।
[68:27]
বরং আমরা
তো কপালপোড়া,
[68:28]
তাদের
উত্তম ব্যক্তি
বললঃ আমি কি তোমাদেরকে
বলিনি? এখনও তোমরা আল্লাহ
তা’আলার পবিত্রতা
বর্ণনা করছো না
কেন?
[68:29]
তারা
বললঃ আমরা আমাদের
পালনকর্তার পবিত্রতা
ঘোষণা করছি, নিশ্চিতই
আমরা সীমালংঘনকারী
ছিলাম।
[68:30]
অতঃপর
তারা একে অপরকে
ভৎর্সনা করতে
লাগল।
[68:31]
তারা
বললঃ হায়! দুর্ভোগ
আমাদের আমরা ছিলাম সীমাতিক্রমকারী।
[68:32]
সম্ভবতঃ
আমাদের পালনকর্তা
পরিবর্তে এর চাইতে
উত্তম বাগান আমাদেরকে
দিবেন। আমরা আমাদের
পালনকর্তার কাছে
আশাবাদী।
[68:33]
শাস্তি
এভাবেই আসে এবং
পরকালের শাস্তি
আরও গুরুতর; যদি তারা
জানত!
[68:34]
মোত্তাকীদের
জন্যে তাদের পালনকর্তার
কাছে রয়েছে নেয়ামতের
জান্নাত।
[68:35]
আমি কি
আজ্ঞাবহদেরকে
অপরাধীদের ন্যায়
গণ্য করব?
[68:36]
তোমাদের
কি হল ? তোমরা
কেমন সিদ্ধান্ত
দিচ্ছ?
[68:37]
তোমাদের
কি কোন কিতাব
আছে, যা তোমরা
পাঠ কর।
[68:38]
তাতে
তোমরা যা পছন্দ
কর, তাই পাও?
[68:39]
না তোমরা
আমার কাছ থেকেকেয়ামত
পর্যন্ত বলবৎ
কোন শপথ নিয়েছ
যে, তোমরা
তাই পাবে যা তোমরা
সিদ্ধান্ত করবে?
[68:40]
আপনি
তাদেরকে জিজ্ঞাসা
করুন তাদের কে
এ বিষয়ে দায়িত্বশীল?
[68:41]
না তাদের
কোন শরীক উপাস্য
আছে? থাকলে
তাদের শরীক উপাস্যদেরকে
উপস্থিত করুক যদি
তারা সত্যবাদী
হয়।
[68:42]
গোছা
পর্যন্ত পা খোলার
দিনের কথা স্মরণ
কর, সেদিন তাদেরকে
সেজদা করতে আহবান
জানানো হবে, অতঃপর
তারা সক্ষম হবে
না।