[74:18]
সে চিন্তা
করেছে এবং মনঃস্থির
করেছে,
[74:19]
ধ্বংস
হোক সে, কিরূপে সে মনঃস্থির
করেছে!
[74:20]
আবার
ধ্বংস হোক সে, কিরূপে
সে মনঃস্থির করেছে!
[74:21]
সে আবার
দৃষ্টিপাত করেছে,
[74:22]
অতঃপর
সে ভ্রূকুঞ্চিত
করেছে ও মুখ বিকৃত
করেছে,
[74:23]
অতঃপর
পৃষ্ঠপ্রদশন করেছে
ও অহংকার করেছে।
[74:24]
এরপর
বলেছেঃ এতো লোক
পরস্পরায় প্রাপ্ত
জাদু বৈ নয়,
[74:25]
এতো
মানুষের উক্তি
বৈ নয়।
[74:26]
আমি তাকে
দাখিল করব অগ্নিতে।
[74:27]
আপনি
কি বুঝলেন অগ্নি
কি?
[74:28]
এটা অক্ষত
রাখবে না এবং ছাড়বেও
না।
[74:29]
মানুষকে
দগ্ধ করবে।
[74:30]
এর উপর
নিয়োজিত আছে উনিশ
(ফেরেশতা)।
[74:31]
আমি জাহান্নামের
তত্ত্বাবধায়ক
ফেরেশতাই রেখেছি। আমি কাফেরদেরকে
পরীক্ষা করার জন্যেই
তার এই সংখ্যা
করেছি-যাতে কিতাবীরা
দৃঢ়বিশ্বাসী হয়, মুমিনদের
ঈমান বৃদ্ধি পায়
এবং কিতাবীরা ও
মুমিনগণ সন্দেহ
পোষণ না করে এবং যাতে যাদের
অন্তরে রোগ আছে, তারা এবং
কাফেররা বলে যে, আল্লাহ
এর দ্বারা কি বোঝাতে
চেয়েছেন। এমনিভাবে
আল্লাহ যাকে ইচ্ছা
পথভ্রষ্ট করেন
এবং যাকে ইচ্ছা সৎপথে
চালান। আপনার পালনকর্তার
বাহিনী সম্পর্কে
একমাত্র তিনিই
জানেন এটা তো মানুষের
জন্যে উপদেশ বৈ
নয়।
[74:32]
কখনই
নয়।
চন্দ্রের
শপথ,
[74:33]
শপথ রাত্রির
যখন তার অবসান
হয়,
[74:34]
শপথ প্রভাতকালের
যখন তা আলোকোদ্ভাসিত
হয়,
[74:35]
নিশ্চয়
জাহান্নাম গুরুতর
বিপদসমূহের অন্যতম,
[74:36]
মানুষের
জন্যে সতর্ককারী।
[74:37]
তোমাদের
মধ্যে যে সামনে
অগ্রসর হয় অথবা
পশ্চাতে থাকে।
[74:38]
প্রত্যেক
ব্যক্তি তার কৃতকর্মের
জন্য দায়ী;
[74:39]
কিন্তু
ডানদিকস্থরা,
[74:40]
তারা
থাকবে জান্নাতে
এবং পরস্পরে জিজ্ঞাসাবাদ
করবে।
[74:41]
অপরাধীদের
সম্পর্কে
[74:42]
বলবেঃ
তোমাদেরকে কিসে
জাহান্নামে নীত
করেছে?
[74:43]
তারা
বলবেঃ আমরা নামায
পড়তাম না,
[74:44]
অভাবগ্রস্তকে
আহার্য্য দিতাম
না,
[74:45]
আমরা
সমালোচকদের সাথে
সমালোচনা করতাম।
[74:46]
এবং আমরা
প্রতিফল দিবসকে
অস্বীকার করতাম।
[74:47]
আমাদের
মৃত্যু পর্যন্ত।