[3:62]
নিঃসন্দেহে
এটাই হলো সত্য
ভাষণ। আর এক আল্লাহ
ছাড়া অন্য কোন
ইলাহ নেই। আর আল্লাহ; তিনিই
হলেন পরাক্রমশালী
মহাপ্রাজ্ঞ।
[3:63]
তারপর
যদি তারা গ্রহণ
না করে, তাহলে প্রমাদ সৃষ্টিকারীদেরকে
আল্লাহ জানেন।
[3:64]
বলুনঃ
‘হে আহলে-কিতাবগণ!
একটি বিষয়ের দিকে
আস-যা আমাদের মধ্যে
ও তোমাদের মধ্যে
সমান-যে, আমরা আল্লাহ ছাড়া
অন্য কারও ইবাদত
করব না, তাঁর সাথে কোন
শরীক সাব্যস্ত
করব না এবং একমাত্র
আল্লাহকে ছাড়া
কাউকে পালনকর্তা
বানাব না। তারপর
যদি তারা স্বীকার
না করে, তাহলে বলে দাও
যে, ‘সাক্ষী থাক আমরা
তো অনুগত।
[3:65]
হে আহলে
কিতাবগণ! কেন তোমরা
ইব্রাহীমের বিষয়ে বাদানুবাদ
কর? অথচ তওরাত
ও ইঞ্জিল তাঁর
পরেই নাযিল হয়েছে। তোমরা
কি বুঝ না?
[3:66]
শোন!
ইতিপূর্বে তোমরা
যে বিষয়ে কিছু
জানতে, তাই নিয়ে বিবাদ
করতে। এখন আবার যে
বিষয়ে তোমরা কিছুই
জান না, সে বিষয়ে কেন বিবাদ করছ?
[3:67]
ইব্রাহীম
ইহুদী ছিলেন না
এবং নাসারাও ছিলেন
না, কিক্তু
তিনি ছিলেন ‘হানীফ’ অর্থাৎ, সব মিথ্যা
ধর্মের প্রতি বিমুখ
এবং আত্নসমর্পণকারী, এবং তিনি
মুশরিক ছিলেন না।
[3:68]
মানুষদের
মধ্যে যারা ইব্রাহীমের
অনুসরণ করেছিল, তারা, আর এই
নবী এবং যারা এ
নবীর প্রতি ঈমান
এনেছে তারা ইব্রাহীমের
ঘনিষ্ঠতম-আর আল্লাহ হচ্ছেন
মুমিনদের বন্ধু।
[3:69]
কোন
কোন আহলে-কিতাবের
আকাঙ্খা, যাতে তোমাদের গোমরাহ
করতে পারে, কিন্তু
তারা নিজেদের ছাড়া
অন্য কাউকেই গোমরাহ
করে না। অথচ তারা বুঝতে
পারে না।
[3:70]
হে আহলে-কিতাবগণ, কেন তোমরা
আল্লাহর কালামকে অস্বীকার
কর, অথচ তোমরাই
তাঁর প্রবক্তা?