[3:84]
বলুন, আমরা ঈমান
এনেছি আল্লাহর
উপর এবং যা কিছু অবতীর্ণ
হয়েছে আমাদের উপর, ইব্রাহীম, ইসমাঈল, ইসহাক, ইয়াকুব
এবং তাঁদের সন্তানবর্গের
উপর আর যা কিছু
পেয়েছেন মূসা ও
ঈসা এবং অন্যান্য
নবী রসূলগণ তাঁদের পালনকর্তার
পক্ষ থেকে। আমরা তাঁদের
কারো মধ্যে পার্থক্য
করি না। আর আমরা তাঁরই অনুগত।
[3:85]
যে লোক
ইসলাম ছাড়া অন্য
কোন ধর্ম তালাশ
করে, কস্মিণকালেও
তা গ্রহণ করা হবে
না এবং আখেরাতে
সে ক্ষতি গ্রস্ত।
[3:86]
কেমন
করে আল্লাহ এমন
জাতিকে হেদায়েত
দান করবেন, যারা ঈমান আনার
পর এবং রসূলকে
সত্য বলে সাক্ষ্য
দেয়ার পর এবং তাদের
নিকট প্রমাণ এসে যাওয়ার
পর কাফের হয়েছে। আর আল্লাহ
জালেম সম্প্রদায়কে
হেদায়েত দান করেন
না।
[3:87]
এমন লোকের
শাস্তি হলো আল্লাহ, ফেরেশতাগণ
এবং মানুষ সকলেরই
অভিসম্পাত।
[3:88]
সর্বক্ষণই
তারা তাতে থাকবে। তাদের
আযাব হালকাও হবে
না এবং তার এত অবকাশও
পাবে না।
[3:89]
কিন্তু
যারা অতঃপর তওবা
করে নেবে এবং সৎকাজ
করবে তারা ব্যতীত, নিশ্চয়
আল্লাহ ক্ষমাশীল
ও পরম দয়ালূ।
[3:90]
যারা
ঈমান আনার পর অস্বীকার
করেছে এবং অস্বীকৃতিতে বৃদ্ধি
ঘটেছে, কস্মিণকালেও
তাদের তওবা কবুল
করা হবে না। আর তারা
হলো গোমরাহ।
[3:91]
যদি সারা
পৃথিবী পরিমাণ
স্বর্ণও তার পরিবর্তে
দেয়া হয়, তবুও যারা কাফের
হয়েছে এবং কাফের
অবস্থায় মৃত্যুবরণ
করেছে তাদের তওবা
কবুল করা হবে না। তাদের
জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক
আযাব! পক্ষান্তরে
তাদের কোনই সাহায্যকারী
নেই।